নাম : লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth অর্থ: লক্ষ্মী স্বামী ভগবান বিষ্ণু
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 9
রাশি :
নক্ষত্র : অশ্বিনী
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: লক্ষ্মীনাথ, Lakshminath, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষ্মীপতি, Lakshmipathi, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষ্মীপতি, Lakshmipati, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লক্ষিত, Laksit, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লালচংদ, Lalchand, জাতি: Hindu, Bengali, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যদি কোনো মানুষের নাম লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth হয় তাহলে তারা হয়তো তাদের জীবন অতি সাধারণ ভাবে অতিবাহিত করতে পারবে। আজকের পৃথিবীর এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হয়ত তাদের ওপর কোনো কোনো রকম নেতিবাচক মানসিক প্রভাব ফেলতে পারবে না। তাদের পিতামাতারা হয়তো সব কাজে তাদের পাশে থাকবেন এবং প্রধানত তাদের মায়েরা তাদের সব ব্যাপারে খুবই সাহায্য করবেন। তারা তাদের বাবার থেকে হয়তো আর্থিক সাহায্যও নিতে পারবে। তাদের নৈতিক চিন্তাভাবনা সাধারণত খুবই প্রখর হবে এবং এরা সব সময় তা মেনে চলবে। তাদের দেশ ও মাতৃভূমির প্রতি হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হবে। তবে হয়তো জন্মের পরেই তাদের পিতামাতার কর্মসূত্রে বা অন্য কোনো কারণে তাদের তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে হবে। তারা হয়তো মেধাবী হবে এবং নিজের পড়াশোনার ক্ষেত্রে হয়তো মনোযোগ দেবে। তবে তারা হয়তো পড়াশোনার জগতে তাদের অধ্যাবসায়ের তুলনায় উপযুক্ত ফলাফল পেতে পারবে না। তবে তাদের কর্ম জীবন হয়তো তাদের একটুও নিরাশ করবে না। তারা হয়তো একটু নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করতে পছন্দ করবে এবং কোনো প্রকার অত্যাকর্ষক জীবন হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। তাদের জীবনযাপনের সরল পদ্ধতির জন্য হয়তো তারা তাদের চারপাশের লোকজনদের কাছে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠবে। হয়তো তাদের ছোটবেলায় তারা কোনো রকম সুখ বা সাচ্ছল্য উপভোগ করতে পারবে না কিন্তু সময়ের এগোনোর সাথে সাথে হয়তো তারা নিজেরাই তাদের নিজেদের উপায়ে তাদের জীবনে সাফল্য নিয়ে আস্তে পারবে।
Advertisement
লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে মানুষদের নাম লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth হবে সেই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা মাথায় সব কাজ করতে পারবে এবং হয়তো কখনোই কোনো চাপ নেবে না। তারা সাধারণত প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগুলির বিষয়ে একটুও চিন্তিত হয় না। এইভাবে তারা হয়তো অনেক সময় তাদের কাজের আনন্দটা হারিয়ে ফেলে আর তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হলো পদ্ধতিটির ভালো বা খারাপ দিকগুলো তারা বুঝতে পারে না। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে না। তারা হয়তো খুবই বিচলিত ও খামখেয়ালী মনোভাব সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে সহজেই। সাধারণত তারা তাদের মানসিক ভারসাম্যের অভাবের কারণে নিজেদের ঘর বিপদের মধ্যে ঠেলে দেবে বা অনেক বিপর্যয়ের মধ্যে পরবে। এই মানুষেরা হয়তো অনেক সময়ই কোনো দৃঢ় লক্ষ্য ছাড়াই অনেক পরিশ্রম করে যাবে। তারা সাধারণত দৃঢ়চিত্ত স্বভাবের হবে না এবং অন্যরা হয়তো সহজেই তাদের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। তারা সাধারণত উদার চিন্তাভাবনা পোষণ করে এবং লেখালিখি বা শিক্ষকতার মতো কর্ম জীবন হয়তো তাদের জন্য একদম মানানসই হবে। সাধারণত তাদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যাবে। তারা হয়তো তাদের নতুন কিছু শেখার বিশাল আগ্রহের মধ্যে দিয়ে তাদের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। তারা হয়তো চিকিৎসার জগতে বিশেষত আয়ুর্বেদে খুব বড়ো চিকিৎসক হয়ে উঠতে পারবে। সাধারণত লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth রা অনেক সময়েই তাদের ভৌতিক ক্ষমতার পরিচয় দেবে যা তাদের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলবে। এই মানুষেরা হয়তো খুব ভালো সাজগোজ করতে পারবে। সাধারণত তারা নতুন কিছু করতে বা কোনো বিষয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসবে। এই জাতকেরা হয়তো খুবই বাধ্য হয়। সাধারণত তারা শারীরিক দিক থেকে অনন্য ও সুন্দর হয়।
নাম
লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
লক্ষ্মী স্বামী ভগবান বিষ্ণু. এই নাম
36 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম লক্ষ্মীকাংত, Lakshmikanth হয় সেই মানুষদের সাধারণত স্থাপত্যশিল্প বা যে কোনো প্রকারের শিল্পকলার প্রতি একটু বিশেষ আগ্রহ থাকে এবং এরা যদি এইসব বিষয়ে নিজেদের কর্ম জীবন গড়ে তোলে তাহলে হয়তো এরা সাফল্য লাভ করবে। তাদের এই নামের প্রভাবের ফলে তারা হয়তো যে কোনো অনুষ্ঠানে সবার নজর কেড়ে নিতে পারবে এবং সব জায়গায় মধ্যমনি হয়ে থাকতে পারবে। সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে কি করে সব দৃষ্টি কি করে নিজেদের ওপর রাখতে হয় তা হয়তো এরা খুব ভালো করেই জানবে এবং সাধারণত করেও থাকবে। এই মানুষদের চরিত্রের সব থেকে ভালো দিক হলো এরা নিজেদের লক্ষ্যের আরো কাছে পৌঁছনোর জন্য হয়তো যে কোনো রাস্তা অবলম্বন করতে পারে এবং যা দরকার তাইই হয়তো করতে তারা করতে রাজি থাকবে। তবে তাদের হয়তো নিজেদের ফুর্তির প্রতি নজর দেওয়া উচিত যাতে তাদের আনন্দ আহ্লাদে আর কেউ বিরক্ত না হয়ে যায়। এই নামের জাতকেরা সাধারণত অনেক অর্থের অধিকারী হবে এবং তার ফলে তারা হয়তো জীবনে অনেক কিছু উপভোগ করতে পারবে। আবার অন্য দিকে বলা যেতে পারে যে এই ব্যক্তিরা হয়তো একদমই অর্থ ব্যয় করা পছন্দ করবে না। তারা হয়তো সারা জীবন ধরে কঠিন পরিশ্রম করবে যাতে তারা অনেক অর্থ সঞ্চয় করতে পারে। এই ভাবে হয়তো এই মানুষেরা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনে খুবই স্বচ্ছল জীবনযাপন করতে পারবে। তারা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে সব সময় সৎভাবে কাজ করবে। আর তাই জন্য তারা হয়তো তাদের সহকর্মীদের ও এমন কি তাদের উচ্চপদস্থ অধিকারীদের সম্মান অর্জন করতে পারবে।